স্টাফ রিপোর্টার
বরগুনায় অনিবন্ধীত ডায়গনষ্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ৬টি ডায়াগনষ্টিক সেন্টার বন্ধ করে দিয়েছেন জেলা প্রশাসন।
রোববার (২৯ মে) দুপুরে বরগুনা সদর উপজেলার পৌর শহরে বিভিন্ন অবৈধ ডায়গনষ্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকে এ ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন, বরগুনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর আহম্মেদ। এসময় বরগুনা সদর উপজেলার ভারপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ সুব্রত ভৌমিক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় সহযোগিতা করেন।
ভ্রাম্যমান আদালতের খবর পেয়ে অধিকাংশ ডায়াগনষ্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের মালিক এবং কর্মচারীরা তাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে পালিয়ে যায়। এছারা যে সকল ডায়গনষ্টিক সেন্টারে বৈধতা যাচাইএ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে, তার মধ্যে বরগুনা ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পদ্মা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পায়রা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, শেফা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বিসমিল্লাহ (ফুলঝুরি) ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কাগজপত্র পর্যালচনা করে বরগুনা শহরে অবস্থিত এ ৬টি অবৈধ ডায়গনষ্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক ভ্রাম্যমান আদালত বন্ধ করে দিয়েছেন।
যত্রতত্র ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা ডায়াগনস্টিক ও ক্লিনিকের বৈধতা যাচাইয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান।