স্টাফ রিপোর্টার
ভারত ও পাকিস্তানের থেকে বেশি টাকা আছে বাংলাদেশের। সুতরাং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বাংলাদেশ এগিয়ে। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’র স্বপ্ন ছিল বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা ও খাদ্য চাহিদা সুনিশ্চিত করা। আজ তা বঙ্গকণ্যা পেরেছে।
তিনি বলেন, গরিবের প্রাপ্তির ব্যাপারে কোন নৌকা ও ধানের ছড়া থাকবে না। যাদের ভোটে আমরা নির্বাচিত হই তাদের মুখে হাসি ফোটানোটা আমাদের দায়িত্ব। এদেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য বঙ্গবন্ধু নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। আর ন্যায্য অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে কোন কাজে ঘুষ দিবেনা এদেশের জনগণ। পর্দার পেছনে নয় বরং জনগণের সামনে খাদ্য কর্মসূচি চলবে।
এসময় তিনি তাঁর বক্তব্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বার্তা বাসস্থানের আশেপাশে সকল খালি জায়গায় সবজি চাষ করে নিজেদের সাবলম্বী হওয়ার বার্তা পৌঁছে দেন।
বরগুনায় ওএমএস ও টিসিবির সমন্বয়ে চাল বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু এসব কথা বলেন।
জেলা প্রশাসন ও খাদ্য বিভাগের আয়োজনে সিদ্দিক স্মৃতি মঞ্চে বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে নয়টার দিকে ওএমএস ও টিসিবির সমন্বয়ে চাল বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, পুলিশ সুপার আব্দুস সালাম, চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এর সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ জাহাঙ্গীর কবির, পৌরসভার প্যানেল মেয়র রইসুল আলম রিপন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) নিজাম উদ্দিন, বাংলাদেশ সচিবালয়ের খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সিস্টেম এনালিস্ট মোঃ মোবারক হোসেন।
খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত ওএমএস এর চাল সপ্তাহে শুক্র ও শনিবার ব্যতিত দশ পয়েন্টে প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত বা বিক্রি শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। একই সাথে এর কোন ধরনের ব্যাপ্তয় ঘটলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন।